শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:৫৬ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
টেকনাফ ছাড়াও এবার নতুন করে উখিয়া-নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে ভেসে আসছে বিস্ফোরণের বিকট শব্দ চকরিয়ায় জেলা পরিষদের জমিতে নির্মিত আওয়ামী লীগের অফিস উচ্ছেদ সেন্টমার্টিন দ্বীপে পর্যটন নিয়ন্ত্রণ ও জাহাজ ছাড়ার পয়েন্ট নির্ধারণ সংক্রান্ত কমিটি গঠণ সব নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের দাবিতে কক্সবাজার শহরে এসে সেন্টমার্টিন দ্বীপবাসির সড়ক অবরোধ পাহাড়ী আস্তানা থেকে মালয়েশিয়া পাচারকালে শিশুসহ ৩১ জন উদ্ধার, দুই দালাল আটক সাবের মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজীর পিএস ফিরোজ কক্সবাজারে গ্রেপ্তার মিয়ানমারের বাঘগুনা খালের পাশে রয়েছে নিমার্ণ সামগ্রী ও দুইটি ট্রলার, মাঝি-মাল্লা সহ ১১ জনের হদিস নেই মিয়ানমারের উপজাতি সম্প্রদায়ের ৬৫ নাগরিকের অনুপ্রবেশ চকরিয়ায় কিশোরকে ছুরিকাঘাত : আটক ৪ চকরিয়ায় ফেরিওয়ালার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

মামলা তদন্তের স্বার্থে রোহিঙ্গা নেতা মুহিবুল্লাহর পরিবারকে অন্যত্রে সরানো হলো

নিজস্ব প্রতিবেদক : রোহিঙ্গাদের শীর্ষস্থানীয় নেতা মো. মুহিবুল্লাহ হত্যাকাণ্ডের পর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার অনুরোধে উখিয়ায় কুতুপালং লম্বাশিয়া ইস্ট-১ ডি-৮ এর ওই ঘর থেকে পরিবারের নয়জন (স্ত্রী-ছেলে-মেয়ে) সদস্যদের অন্যত্র সরানো হয়েছে।

শুক্রবার রাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন) অধিনায়ক ও পুলিশ সুপার নাঈমুল হক।

গত ২৯ সেপ্টেম্বর বূধবার রাত সাড়ে আটটার দিকে এশারের নামাজের শেষে আরাকান রোহিঙ্গা সোসাইটি এন্ড হিউম্যান রাইটসের (এআরএসপিএইচ) অফিসে চেয়ারম্যান মুহিবুল্লাহকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা হত্যা করেন। এরপর থেকে মুহিবুল্লার স্ত্রী নাছিমা খাতুনসহ নিকট আত্মীয় স্বজনদের অপরিচিত নম্বর থেকে মুঠোফোনে ভয়েস মেসেজ পাঠিয়ে হুমকি দিয়ে আসছিলেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই সংগঠনের একজন বলেন, বৃহস্পতিবারের মুহিব্বুল্লাহ স্ত্রী নাছিমা খাতুন, চার ছেলে চার মেয়েসহ নয়জনকে একই রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে আরেকটি ঘরে স্থানান্তর করা হয়েছে।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অধিনায়ক ও পুলিশ সুপার নাঈমুল হক বলেন, রোহিঙ্গা নেতা মুহিবুল্লাহ হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঘটনাস্থল থেকে পরিবারের সদস্যদের সরিয়ে রাখা হয়েছে। যেহেতু আলামত এলাকায় লোকজন যাওয়া-আসা করা নিষিদ্ধ তাই। শুধু মুহিবুল্লাহ পরিবার নয় রোহিঙ্গা ক্যাম্প নিরাপত্তা জোরদারের এপিবিএন পুলিশ কাজ করছে।

এ বিষয়ে মুহিবুল্লাহর ছোট বোনের জামাই ভগ্নিপতি মোহাম্মদ হোসেন বলেন, আমি অন্য রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা। এরমধ্যে মুহিবুল্লাহর পরিবারকে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। তবে আগে জায়গা থেকে নতুন জায়গাটি তাদের জন্য নিরাপদ মনে হচ্ছে। এ জায়গার নাম বলা সম্ভব হচ্ছে না। তারা সেখানে ভালো আছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

.coxsbazartimes.com

Design & Developed BY ThemesBazar.Com
themesbcox1716222888